তাওবা।  সাগরের ফেনাতুল্য গুণাহ করলেও মহান আল্লাহ তায়ালা তা ক্ষমা করে দিবেন ইনশা আল্লাহ :

আস্তাগফিরুল্লা হাল্লাজি লা-ইলাহা ইল্লা হুয়াল হাইয়্যূল কাইয়্যূম ওয়াতুবু ইলাইহি

সন্তানদের জ্ঞানী হওয়ার দো’আ পড়ে ফুঁ দিবেন

আল্লাহুম্মা ফাক্বিহহু ফিদ্দিন ওয়া আল্লিমহুত তাওয়িল

নেক সন্তানাদি পাওয়ার দো’য়া :

রাব্বি লা-তাজারনি ফারদাও ওয়া আনতা খাইরুল ওয়ারিছিন।

হারনো জিনিস বা তারচে’ উত্তম জিনিস দ্রুত পেতে এই দো’আ

আল্লাহুম্মা আজিরনি ফি মুছিবাতি ওয়াখলিফলি খাইরাম মিনহা

৭০টি ছোট্ট আমল কিন্তু পুরস্কার অনেক বড়

সন্তানদেরকে নিয়ে যারা দুশ্চিন্তা করেন তাদের জন্য
এই দো’য়া পড়ে সন্তানের মাথায় ফুঁ দিবেন-

রাব্বি হাবলি মিনাস সলিহীন

সম্পদশালী হওয়ার দো’য়া :

১।  আল্লাহুম্মা ইন্নি আউযুবিকা মিনাল ফাকরি ওয়াল কুফরি ওয়া আউযুবিকা মিন আযাবিল কাবরি ওয়া লা ইলাহা ইল্লা আনতা ছোবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনায যোয়ালিমিন।

২।  আল্লাহুম্মা ইন্নি আউযুবিকা মিনাল ফাকরি ওয়াল কিল্লাতি ওয়ায জিল্লাহ।

৩।  ইয়া মুসাব্বিব-আল আসবাব সাব্বিব

শয়তানের শয়তানী থেকে হেফাজতে থাকার দো’য়া :

আউযুবিল্লাহিল আজিম ওবি ওয়াজহিহিল কারিম ওয়া সুলতানিহিম ক্বাদিম মিনাশ শাইতয়ানির রাজীম।

ছাইয়েদুল ইস্তেগফার।  এটি পড়ার দিন বা রাতে মৃত্যু হলে জান্নাতী হওয়ার দো’য়া:

আল্লা-হুম্মা আনতা রব্বী লা ইলাহা ইল্লা আনতা খালাক্বতানী, ওয়া আনা আবদুকা ওয়া আনা আলা আহদিকা ওয়া ওয়াদিকা মাসতাত্বাতু। আউযুবিকা মিন শার্রি মা ছান’তু। আবূউ লাকা বিনি’মাতিকা আলাইয়া ওয়া আবূউ বিযাম্বী ফাগফিরলী ফাইন্নাহ লা ইয়াগফিরুয যুবা ইল্লা আনতা ছোবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনায যোয়ালিমিন।

১০ দিনের ভিতর ভাগ্য খুলে যাবে :

লা-হাওলা ওয়া-লা কুওয়্যাতা ইল্লা-বিল্লাহ লা-মালজায়া মিনাল্লাহি ইল্লা-ইলাইহি।

জাহান্নাম থেকে রক্ষা পাওয়ার দো’য়া :

আল্লাহুম্ম ইন্না নাসআলুকাল জান্নাতা ওয়া নাউযুবিকা মিনান্নার।

পেরেশানী বা টেনশন থেকে মুক্তি পাওয়ার দো’য়া :

ইয়া হাইয়্যূ ইয়া কাইয়্যূম বিরাহমাতিকা আস্তাগিস।

১০ লক্ষ নেকী পাওয়া দো’য়া :

লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা-শারী-কা-লাহু লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু ইউহইউয়্যূ ওয়া ইউমিত বি-ইয়াদিহিল খাইরুকুলুহু ওয়া হুয়া আলা কুল্লি শাইয়্যিন ক্বাদির।

গায়েবী সাহয্য সহযোগিতা আসবেই ইনশা আল্লাহ :

লা-হাওলা ওয়া-লা কুউওয়্যাতা ইল্লা-বিল্লাহিল আলিয়্যূল আজীম।

প্রতিদিন যোহরের নামাজের পর আমরা পড়ব ১০০ বার এই দরুদ শরীফ।
আল্লাহুমা সাল্লিয়ালা মুহাম্মাদিওঁ ওয়ালা আলিহি ওয়া বারিক ওয়াসাল্লিম।
ঋণ মুক্তির দো’আ
আল্লাহুম্মা ইগফিনি বি হালালিকা আন হারামিকা, ওয়া আগনিনি বিফাদলিকা আম্মান সিওয়াক।

১. সুবাহানআল্লাহ
২. আলহামদুলিল্লাহ
৩. লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ
৪. আল্লাহু আকবর
৫. আল্লাহুমা সাল্লি ওয়া সাল্লিম আলা নাবিয়্যিনা মুহাম্মাদ
৬. আস্তাগফিরুল্লাহ
৭. সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি সুবহানাল্লাহিল আযীম
৮. লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ
৯. আল্লাহুমাগফিরলি
১০. আল্লাহুম্মা আজিরনি মিনান্নার
১১. ইয়া হাইয়ু ইয়া কাইয়ুম বিরাহমাতিকা আসতাগিস
১২. ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম
১৩. জাযাল্লাহু আন্না মুহাম্মাদান মা হুয়া আহলুহু
১৪. আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকাল আফিয়া
১৫. আস্তাগফিরুল্লাহ ইন্নাল্লাহা গাফুরুর রাহিম
১৬. লা ইলাহা ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ জোয়ালিমিন
১৭. ইয়া হালালাল মুশকিলাত
১৮. আলহামদুলিল্লাহ আলা কুল্লি হাল
১৯. ইয়া আরহামার রাহিমীন
২০. ইয়্যা কানাহ’বুদু ওয়া ইয়্যা কানাসতাঈন
২১. আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা হুসনাল খ তিমাহ
২২. আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা হুব্বাক
২৩. আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকাল জান্নাতা ওয়া আ’উযু বিকা মিনান্নার
২৪. আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকাল হুদা ওয়াস সাদাত আস সাবুর
২৫. লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকালাহু আহাদান ছমাদান লাম ইয়ালিদ ওয়ালাম ইউলাদ ওয়ালাম ইয়া কুল্লাহু কুফুওয়ান আহাদ
২৬. লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকালাহু লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু ওয়া হুয়া আলা কুল্লি শাইয়িন কাদির
২৭. ওয়াল্লাজিনা ইয়াকুলুনা রাব্বানা হাবলানা মিন আযওয়াজিনা ওয়া জুররিয়্যাতিনা কুররাতা আই নিউ ওয়াজ আলনা লিল মুত্তাকীনা ইমামা
২৮. ইয়া ওয়াদুদু
২৯. রাব্বি হাবলি মিনাস সলিহিন
৩০. ইন্নামা আশকু বাছহি অ হুজনি ইলাল্লাহ
৩১. ইন্নাল্লাহা মাআ সবেরীন
৩২. হাসবুনাল্লাহু ওয়ানি’মাল ওয়াকিল
৩৩. ইয়া রাব্বিগ ফিরলি
৩৪. সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম
৩৫. আস্তাগফিরুল্লাহ হাল্লাজি লা ইলাহা ইল্লা হুয়াল হাইয়ুল কাইয়ুম ওয়া আতুবু ইলাইহি লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিউল আজিম

সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
পড়া শেষে সবাই আলহাম-দু-লিল্লাহ

দোয়াটি — “اللَّهُمَّ فَقِّهْهُ فِي الدِّينِ وَعَلِّمْهُ التَّأْوِيلَ” (আল্লাহুম্মা ফাক্কিহহু ফিদ্দীন ওয়া আল্লিমহুত-তাওয়ীল) — একটি হাদিসভিত্তিক দোয়া, যা রাসূলুল্লাহ ﷺ হযরত ইবনে আব্বাস (রাদিয়াল্লাহু আনহু)-এর জন্য করেছিলেন।

অর্থ: “হে আল্লাহ! তাকে দ্বীনের গভীর জ্ঞান দাও এবং তাকে কুরআনের ব্যাখ্যা শেখাও।”
এই দোয়ার ফজিলত ও উপকারিতা:
1. ‌‌‌ এই দোয়া করলে আল্লাহ তা’আলা বান্দাকে দ্বীনের গভীর জ্ঞান (فقه fiqh) দান করেন।
2. ‌‌ কুরআনের সঠিক বুঝ (তাওয়ীল বা তাফসীর) লাভ হয়।
3. ‌ জ্ঞান ও হিকমাত (প্রজ্ঞা) লাভে সহায়ক।
4. যারা ইসলামী জ্ঞান অর্জন করতে চান, তাঁদের জন্য এটা খুবই উপকারী দোয়া।