SSC Exam- 2025 ICT
একনজরে গুরুত্বপূর্ণ বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তর।

২য় অধ্যায়ঃ
কম্পিউটার ও কম্পিউটার ব্যবহারকারীর নিরাপত্তা

SSC Exam- 2025 ICT
১. অপারেটিং সিস্টেম সফটওয়্যারটি ইনস্টল করতে প্রয়োজন হয়- বিশেষ দক্ষতার।
২. কম্পিউটারকে সচল ও গতিশীল রাখতে ব্যবহার করতে হবে- রেজিস্ট্রি ক্লিনআপ সফটওয়্যার।
৩. হার্ডডিস্কের ধারণক্ষমতা বাড়ানোর জন্য প্রয়োজন- ডিস্ক ক্লিন ৪০ আপ।
৪. কম্পিউটারে সংরক্ষিত তথ্য বিন্যাস করা হয়- সপ্তাহে একবার।
৫. টেম্পোরারি ফাইল বেশি হলে কম্পিউটার স্লো হয়ে যায়।
৬. ইন্টারনেট ব্যবহার করলে ব্রাউজারের ক্যাশ মেমোরিতে জমা হয়- কুকিজ।
৭. হার্ডডিস্কের ফাইলগুলো সাজাতে ব্যবহৃত হয়- ডিস্ক ডিফ্র্যাগমেন্টার।
৮. জরুরি কিছু কাজের কথা লেখা থাকে – read me ফাইলে।
৯. বেশির ভাগ সফটওয়্যারগুলোর সাথে যুক্ত থাকে Auto run প্রোগ্রাম।
১০. সফটওয়্যারকে ইনস্টল করা হয়- ব্যবহার উপযোগী করতে।
১১. অপারেটিং সিস্টেম সফটওয়্যার ইনস্টল করার জন্য প্রয়োজন হয়- অনুমতির।
১২. ইলেকট্রনিকস যন্ত্রগুলো পরিচালিত হয়- সফটওয়্যার দ্বারা।
১৩. সফটওয়্যার ইনস্টল করার সময় বন্ধ রাখতে হয়- এন্টিভাইরাস।
১৪. আনইনস্টলের পর সাধারণত কম্পিউটার- রিস্টার্ট করতে হয়।
১৫. বিশ্বের বেশিরভাগ মানুষ ব্যবহার করে থাকে- মাইক্রোসফট উইন্ডোজ-এর অপারেটিং সিস্টেম।
১৬. আনইস্টল করলে সফটওয়্যারটির কিছু অংশ থেকে যায় অপারেটিং সিস্টেমের রেজিস্ট্রি ফাইলে।
১৭. Registry Editor-এ ঢুকতে হলে Run Command -এ লিখতে হয়- regedit।
১৮. কম্পিউটার ভাইরাস হলো- এক ধরনের সফটওয়্যার।
১৯. অতি পরিচিত ভাইরাস হলো-স্টোন (Stone), ভিয়েনা (Vienna), ট্রোজান হর্স (Trojan Horse), সিআইএইচ (CIH), ফোল্ডার (Folder)।
২০. ভাইরাস নামকরণ করেন- অধ্যাপক ফ্রেড কোহেন।
২১. নিয়মিত আপডেট করা প্রয়োজন- এন্টিভাইরাস।
২২. বুট ভাইরাস আক্রমণ করে- ডিস্কের বুট সেক্টর।
২৩. বিনামূল্যে এন্টিভাইরাস সংগ্রহ করা যায়- ইন্টারনেট থেকে।
২৪. আইসিটি যন্ত্রের নিরাপত্তার জন্য ব্যবহার করা হয়- পাসওয়ার্ড।
২৫. ডিজিটাল প্রযুক্তিতে তালা বলা হয়- পাসওয়ার্ডকে।
২৬. নিরাপত্তার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হলো- মৌলিক পাসওয়ার্ড।
২৭. উপাত্ত ও সফটওয়্যার নিরাপত্তার তালা হলো- পাসওয়ার্ড।
২৮. ভাইরাস আক্রমণের অন্যতম কারণ- দুর্বল পাসওয়ার্ড।
২৯. পাসওয়ার্ডে সংখ্যা, চিহ্ন, শব্দ ও পছন্দের সংকেত ব্যবহার করা হলো- মৌলিক পাসওয়ার্ড
৩০. তথ্য ও সফটওয়্যারের নিরাপত্তা ও গোপনীয়তা রক্ষা করতে ব্যবহার হয়- পাসওয়ার্ড।
৩১. ইন্টারনেট বা অনলাইন ব্যবহারকারী বাড়ার কারণ হলো- মোবাইল ফোন।
৩২. সিকিউরিটি কোড পাঠানো হয়- জিমেইল থেকে মোবাইলে।
৩৩. মেইল অ্যাকাউন্ট নিরাপদ রাখে- দ্বিমুখী ভেরিফিকেশন (2-step verification) |
৩৪. টু-ওয়ে ভেরিফিকেশন ব্যবহৃত হয়- জিমেইলে।
৩৫. জিমেইলের সিকিউরিটি কোড ব্যবহার করা যায়- ১বার।
৩৬. ওয়েবসাইট ভিজিট করার সময় কুকিজ থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য অন্যত্র পাঠিয়ে দেয়- বিশেষ প্রোগ্রামে।
৩৭. স্কুল, সাইবার ক্যাফেতে ইন্টারনেট ব্যবহার করার পর- লগ আউট করা উচিত।
৩৮. মানুষ তার সুপ্ত বাসনাকে জাগ্রত করে- সামাজিক যোগাযোগ সাইটে।
৩৯. শিশু থেকে পূর্ণ বয়স্ক পর্যন্ত যেকোন বয়সী মানুষ আসক্ত হতে পারে- কম্পিউটার গেমে।
৪০. সাধারণত আসক্তি শব্দটা ব্যবহৃত হয়- মাদকের সাথে।
৪১. মাত্রারিক্ত ইন্টারনেট ব্রউজিং এক ধরনের- আসক্তি।
৪২. কম্পিউটার আসক্তির একটি মাধ্যম হলো- কম্পিউটার গেম।
৪৩. অতিরিক্ত কম্পিউটার গেম আসক্তি পরিবর্তন করতে পারে- মস্তিষ্কের গঠন।
৪৪. বেশিরভাগ সময়েই কম্পিউটার গেমের আসক্তি ঘটে- অভিভাবকদের অজ্ঞতার কারণে।
৪৫. কম্পিউটার গেম এক ধরনের- বিনোদন।
৪৬. কম্পিউটার গেম খেলার অর্থ সংগ্রহ করতে সন্তান বিক্রয় করে- চীনা দম্পতি।
৪৭. সপ্তাহে অন্তত ছয়দিন টানা দশ ঘণ্টা কম্পিউটার ব্যবহারের ফলে পরিবর্তন হয়- মস্তিষ্কের গঠন।
৪৮. সামাজিক যোগাযোগ নেটওয়ার্ক হলো- ইনস্টাগ্রাম, লিংকডইন, টিকটক, লাইকি ইত্যাদি।
৪৯. মানুষের ভেতরেই নিজেকে প্রকাশ করার সুপ্ত আকাঙ্ক্ষাকে বলা হয়- Narcissism 1
৫০. আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তা রয়েছে- সামাজিক যোগাযোগ সাইটগুলোর।
৫১. কম্পিউটার গেমের আসক্তি থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায়- পরিবারের সাথে সময় কাটানো।
৫২. অনলাইনে মানুষের সুপ্ত বাসনা জাগ্রত করে দেয়- সামাজিক যোগাযোগ সাইট।
৫৩. ধীরে ধীরে একটা বড় সমস্যা হয়ে দাড়িয়ে যেতে শুরু করেছে- সামাজিক সাইট।
৫৪. পরীক্ষার সময় বন্ধ রাখা উচিত- সামাজিক যোগাযোগ সাইট।
৫৫. সৃজনশীল কাজের কপিরাইট বিঘ্নিত করে- পাইরেসি।
৫৬. কপিরাইট আইন ব্যবহৃত হয়- মেধাস্বত্ব সংরক্ষণে।
৫৭. সফটওয়্যার পাইরেসি নজরদারি করার সংস্থা হলো- BSA
৫৮. BSA মানে হলো- বিজনেস সফটওয়্যার এলায়েন্স।
৫৯. পাইরেসি নজরদারি সংস্থা BSA প্রতিবেদন প্রকাশ করে- ২০১১ সালে।
৬০. পার্সোনাল কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের প্রতি ১০ জনের মধ্যে পাইরেসিমুক্ত- ৭ জন।
৬১. কপিরাইট আইন সৃজনশীল কর্মের স্রষ্টাকে তার কাজের- স্বত্বাধিকার দেয়।
৬২. বাংলাদেশে সফটওয়্যার পাইরেসি নিষিদ্ধ।
৬৩. তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত করে তথ্য অধিকার আইন।
৬৪. যেসব তথ্য পাওয়া যাবে না তা সম্পর্কে বলা আছে আইনের ৭ম ধারায়।
৬৫. তথ্য অধিকার আইনের আওতামুক্ত বিষয়- ২০টি।
৬৬. প্রত্যেক নাগরিকের তথ্য লাভের অধিকার রয়েছে- তথ্য অধিকার আইনের আওতায়।
৬৭. তথ্য অধিকার আইন কর্তৃপক্ষ ও জনগণের মধ্যে বৃদ্ধি করে- জবাবদিহিতা।
৬৮. তথ্য অধিকার আইন প্রতিষ্ঠা করে সুশাসন।
৬৯. বাংলাদেশে তথ্য অধিকার আইন চালু হয় ২০০৯ সালে।
৭০. প্রত্যেকটি আইসিটি যন্ত্রের সাথে থাকে- একটি ম্যানুয়াল।
৭১. সমস্যার উৎস বা উৎপত্তিস্থল নির্ণয়ের প্রক্রিয়া হচ্ছে- ট্রাবলশুটিং।
৭২. ইলেকট্রনিক যন্ত্রের তুলনায় বেশি ট্রাবলশুটিং প্রয়োজন- আইসিটি যন্ত্রে।
৭৩. আইসিটি যন্ত্রের মেইন বোর্ডে পাওয়ার না আসার কারণ- নষ্ট পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিট।
২২. এনিমেশন কার্টুন ও গ্রাফিক্স নির্ভর চলচ্চিত্র তৈরিতে ব্যবহূত হয় শক্তিশালী কম্পিউটার।
৭৩. ডিজিটালাইজেশনের ফলে সময় সাতায় হচ্ছে- ৮০-৯০%।
৭৪. ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের জন্য সরকার গুরুত্ব দিয়েছে- চারটি বিষয়কে।
৭৫. প্রত্যন্ত অঞ্চলে ইন্টারনেট সেবা পৌঁছে দিতে সারা দেশে বসানো হবে- ফাইবার অপটিক লাইন।
৭৬. মাত্র এক-দেড় দশক আগেও এদেশে টেলিফোনের সংখ্যা ছিল- নগণ্য।
৭৭. বর্তমানে ইউনিয়ন পর্যায়ে খোলা হয়েছে- ইনফরমেশন সার্ভিস সেন্টার।
৭৮. Leap Frog অর্থ হলো- বড় বড় লাফ দেওয়া।
৭৯. নিজস্ব স্যাটেলাইটের মালিক হিসেবে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান- ৫৭ তম।
৮০. ২০১৮ সালের ১২ই মে মহাকাশে প্রেরণ করা হয়- ‘বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১।

Click Here